প্রশ্ন করতেই ক্ষেপে গেলেন চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন
সাদাকালো নিউজ
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে চলমান দ্বন্দ্বের কোনো সুরাহা হয়নি এখন পর্যন্ত। উচ্চ আদালতের আদেশে এই পদে স্থিতাদেশ বহাল আছে। সুতরাং জায়েদ খান ও নিপুণ আক্তার— এই দুজনের কেউ সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে বসতে পারবে না।
আদালতের আদেশ অনুযায়ী জায়েদ খান শিল্পী সমিতি থেকে দূরে আছেন। অপেক্ষায় আছেন চূড়ান্ত রায়ের। কিন্তু নিপুণ অপেক্ষা না করে সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে বসে পড়েছেন। সাধারণ সম্পাদক পরিচয়ে চলচ্চিত্রের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে হাজির হচ্ছেন। এমনকি আগস্টে শিল্পীদের সদস্যপদের যে কার্ড দেয়া হয়েছে তাতেও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে স্বাক্ষর করেছেন তিনি।
গত ১৪ মার্চ শুনানিতে জায়েদ-নিপুণকে উচ্চ আদালতের আদেশ মানার জন্য কড়াভাবে বলে দেয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে জায়েদের পক্ষের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম বলেন, ‘সব শেষ শুনানিতে যখন এ প্রসঙ্গটি তোলা হয়েছিল তখন চিফ জাস্টিস উভয়কে হাইকোর্টের আদেশ কড়াভাবে মানতে বলেছিলেন। কিন্তু নিপুণ সেটা মানছেন না। আদালত অবমাননা করেই চলেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নিপুণ সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে বসে যেসব কাজ করছেন সেগুলো সব অবৈধ। হাইকোর্টের আদেশ অমান্য করার ফল তাকে ভোগ করতেই হবে। এদিকে নিপুণের আইনজীবী মো. মোস্তাফিজুর রহমান নিপুণের আদালত অবমাননার বিষয়ে কোনো কথা বলতে চান না। চিত্রনায়িকা নিপুণও এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।