পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু করেছে জেএমআই হসপিটাল রিক্যুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং
সাদাকালো নিউজ
৩১ মার্চ থেকে পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয় চিকিৎসা সরঞ্জাম খাতে দেশের অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠান জেএমআই হসপিটাল রিক্যুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেডের। এ উপলক্ষ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ- ডিএসই’র ঐতিহ্য অনুসারে সকাল ১০টায় ঘণ্টা বাজিয়ে লেনদেনের সূচনা করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মো. আবদুর রাজ্জাক।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকালে পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্তি উপলক্ষ্যে ডিএসই এবং জেএমআই হসপিটাল রিক্যুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেডের মধ্যে একটি চুক্তি সই হয়। এতে স্বাক্ষর করেন জেএমআই হসপিটাল রিক্যুইজিটের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রাজ্জাক এবং এবং ডিএসই’র চিফ রেগুলেটরি অফিসার শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ডিএসই’র চিফ অপারেটিং অফিসার এম সাইফুর রহমান মজুমদার, লিস্টিং অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র ম্যানেজার মো. রবিউল ইসলাম, জনতা ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের প্রধান নির্বাহী শহীদুল হক, জেএমআই গ্রুপের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম, জেএমআই হসপিটাল রিক্যুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেডের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সুবাস চন্দ্র বণিক এবং কোম্পানি সচিব মো. সফিকুর রহমানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন, এ ধরনের বিনামূল্যের স্বাস্থ্য শিবিরের ব্যবস্থা করতে বেশি অর্থের প্রয়োজন নেই। শুধু দরকার মানুষকে সেবা করার প্রবল ইচ্ছা। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের মতো সবাই যদি নিয়মিত নিজ নিজ এলাকায় এ ধরনের আয়োজন করেন, তাহলে দেশে ন্যূনতম স্বাস্থ্যসেবা অনেকখানি নিশ্চিত হবে। বিশেষ করে, সমাজের নিম্ন আয়ের মানুষ এবং বঞ্চিত শিশুদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত হবে। স্মার্ট একাডেমীর এবারের স্বাস্থ্যসেবা কর্মসূচিতে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি আমরা। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এখন থেকে প্রতি মাসেই এই ধরনের বিনামূল্যের স্বাস্থ্য শিবির আয়োজন করতে যথাসাধ্য চেষ্টা করব।
একইদিন পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু উপলক্ষ্যে ডিএসই’র পাশাপাশি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ- সিএসই’র সঙ্গেও চুক্তি সই করে জেএমআই হসপিটাল রিক্যুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং। সিএসই’র পক্ষে ডিজিএম অ্যান্ড হেড অব ইনফরমেশন টেকনোলজি সার্ভিস হাসনাইন বারী এবং জেএমআই হসপিটাল রিক্যুইজিটের পক্ষে চেয়ারম্যান মো. আবদুর রাজ্জাক চুক্তিতে সই করেন।