তথ্যগুলো জানার পর আপনি অবশ্যই জেএমআই বিল্ডার্স থেকে ফ্ল্যাট/অ্যাপার্টমেন্ট কিনতে চাইবেন
তানজিলা ফাহিম
এই শহরে বসবাসের জন্য সবাই খুঁজে একটি শান্তির নীড়। সাধ আর সাধ্যের মিশেলে বুঝে নিতে চান স্বপ্নের আবাস। কিন্তু কপালে চিন্তার ভাঁজ,ভবনের নিরাপত্তা, নির্মাণশৈলী ঠিক হবে তো? বা সময়মতো বুঝে পাবেন কি? ফ্ল্যাট কিংবা অ্যাপার্টমেন্ট?
প্রায় দুই দশকের বেশি সময় দেশের ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জাম খাতে সুনামের সাথে ব্যবসা করে আসছে জেএমআই। ২০১৩ সালে আবাসন খাতে নাম লেখায় শিল্পগ্রুপটি। এরইমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে শিল্প-কারখানা স্থাপনে নির্মাণশৈলী দেখিয়েছে জেএমআই বিল্ডার্স এন্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেড।
আবাসিক গ্রাহকদের জন্যও ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জে বেশ কয়েকটি দৃষ্টিনন্দন ভবন বানিয়েছে জেএমআই। এসব ভবন নির্মাণে দেশের প্রচলিত সব নিয়ম-কানুন মেনে চলা হয়েছে বলে জানালেন জেএমআই বিল্ডার্স এন্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের কর্মকর্তারা।
জেএমআইয়ে কষ্টের টাকা বিনিয়োগ করলে, সময়মতো ফ্ল্যাট কিংবা অ্যাপার্টমেন্ট বুঝে না পাওয়াসহ অন্যান্য হয়রানি একেবারেই নেই। এমন দাবি কেবল প্রতিষ্ঠানটিরই নয়, স্বীকার করেছেন খোদ ক্রেতারাও।
এসব কারণেই জেএমআইয়ের কাছ থেকে ফ্ল্যাট কিংবা অ্যাপার্টমেন্ট কিনতে স্বজনদের উৎসাহ যোগাচ্ছেন তাঁরা।
দেশের স্থাপনা নির্মাণশিল্পের অন্যতম পথিকৃৎ প্রফেসর ড. এম শামীম জেড বসুনিয়া। ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের প্রফেসর এমিরেটাস এই প্রকৌশলী দেশের গর্ব পদ্মা সেতু প্রকল্পের বিশেষজ্ঞ প্যানেলের প্রধান।
জেএমআই বিল্ডার্স এন্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের সব প্রকল্পের পরামর্শক এবং স্ট্রাকচারাল ডিজাইনার প্রফেসর ড. এম শামীম জেড বসুনিয়া। গুণগত মানের বিষয়ে আপোষহীন এই প্রকৌশলী নিশ্চয়তা দিলেন জেএমআইয়ের ভবন নিরাপত্তার বিষয়ে।
জেএমআই বিল্ডার্স এন্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের কর্মকর্তারা জানান, এরইমধ্যে ঢাকায় তিনটি আবাসিক প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে চলছে আরও চারটি ভবনের নির্মাণকাজ।